নামাজ ভঙ্গের কারণসমূহ-পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সঠিক সময়

নামাজ ভঙ্গের কারণসমূহ কিংবা নামাজের অর্থ কি? এছাড়াও মহিলাদের নামাজ ভঙ্গের কারণ ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আর একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের এ সকল বিষয়গুলো জেনে থাকা জরুরী। তাই আপনি যদি এ সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে না জানেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
নামাজ ভঙ্গের কারণসমূহ
আশা করছি পুরো আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা এ সকল বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক নামাজ ভঙ্গের কারণ সমূহ বা নামাজের অর্থ কি? ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত।

ভূমিকা

আমাদের মৌলিক ইবাদত গুলোর মধ্যে সালাত হচ্ছে অন্যতম একটি ইবাদত। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মাদের উপর আল্লাহ তায়ালা নামাজ ফরজ করেন মিরাজের রাতে। আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে সালাত আমাদের জন্য হচ্ছে শ্রেষ্ঠ একটা ইবাদত। নামাজ হচ্ছে এমন একটি ইবাদত যার মাধ্যমে আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে তৈরি হয় একটি সেতুবন্ধন।
সুতরাং আমাদের সকল মুসলিম উম্মাহদের উচিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সহিত আদায় করা। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা নামাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

নামাজ এর অর্থ কী?

নামাজ শব্দটি হচ্ছে একটি ফার্সি শব্দ। এই নামাজ শব্দের আরবি শব্দ হচ্ছে সালাত। নামাজ শব্দের অর্থ হচ্ছে দোয়া বা প্রার্থনা। ইসলাম ধর্মের যারা অনুসরণকারী রয়েছে তাদের প্রতিদিনের ইবাদত হচ্ছে এই নামাজ। এই নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য একটি ফরজ ইবাদত।

পবিত্র কুরআন ও হাদিসের আলোকে মুসলিমরা নামাজ আদায় করে থাকেন। যদি কোন মুসলমান ইচ্ছাকৃতভাবে এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়ে তাহলে অনেক বড় পাপ হয় বা কবিরা গুনাহ হয়।

নামাজ পড়া কি?

প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য নামাজ পড়া হচ্ছে ফরজ। কেননা পবিত্র কুরআন মাজিদে বার বার করে বলা হয়েছে নামাজ আদায় করার কথা। এই নামাজের মাধ্যমে মুসলিমরা আল্লাহর কাছে দোয়া ও প্রার্থনা করে থাকে। মুসলিমদের প্রতিদিনের একটি ইবাদত হচ্ছে নামাজ আদায় করা। মুসলিমরা প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে থাকে। এই নামাজ আদায় করার মাধ্যমে মুসলিমরা তাদের পাপের কথা আল্লাহর কাছে স্মরণ করে এবং সব ধরনের পাপ থেকে রক্ষা পেতে তারা আল্লাহর কাছে দোয়া ও প্রার্থনা করেন।

প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করা হয়েছে। সুতরাং আমাদের বিভিন্ন পাপ থেকে মুক্তি পেতে আল্লাহর কাছে নামাজের মাধ্যমে মাফ চাইতে হবে এবং আমাদের সকল মুসলিমের উচিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা। ভিডিও পাঠক ভাইয়েরা আশা করছি নামাজ পড়া কি এ বিষয়ে আপনারা সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন।

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নাম ও সময়

ইসলাম ধর্ম অবলম্বনকারী মুসলমানদের জন্য নামাজ হচ্ছে একটি ফরজ ইবাদত। প্রতিদিন তারা এই নামাজ আদায় করার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া ও প্রার্থনা করে। প্রতিদিন মুসলিমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে থাকেন। প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা এখন আমরা জেনে নেব পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নাম ও সময় এছাড়াও রাকাত সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নাম ও সময় এবং রাকাত সম্পর্কে বিস্তারিত।
  1. ফজর নামাজ: ফজর নামাজ মোট চার রাকাত। এর মধ্যে দুই রাকাত ফরজ এবং দুই রাকাত সুন্নাহ। ফজরের নামাজ আদায় করার সময় হচ্ছে সুবহে সাদিক থেকে সূর্যোদয়ের আগ পর্যন্ত যেকোনো সময়। অর্থাৎ ভোরবেলা এই নামাজ আদায় করতে হয়।
  2. জোহর নামাজ: জোহরের মোট নামাজ হচ্ছে ১০ রাকাত। এর মধ্যে চার রাকাত ফরজ নামাজ এবং বাকি ৬ রাকাত হচ্ছে সুন্নাহ। সূর্য যখন আমাদের মাথার উপর থেকে ঢেলে পড়তে থাকবে অর্থাৎ মধ্য আসমান থেকে যখন সূর্য ঢেলে পড়বে তখন আমাদের জোহরের নামাজ আদায় করতে হবে।
  3. আসর নামাজ: আসরের মোট নামাজ হচ্ছে চার রাকাত। যার মধ্যে চার রাকাত নামাজ ই হচ্ছে ফরজ নামাজ। জোহর নামাজের ওয়াক্ত শেষ হবার পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত আসরের নামাজ আদায় করা যায়।
  4. মাগরিব নামাজ: মাগরিবের মোট নামাজ হচ্ছে ৫ রাকাত। যার মধ্যে ৩ রাকাত হচ্ছে ফরজ নামাজ এবং বাকি ২ রাকাত হচ্ছে সুন্নাহ। মাগরিবের নামাজ আদায় করতে হয় সূর্যাস্তের পর।
  5. এশার নামাজ: এশারের মোট নামাজ হচ্ছে ৯ রাকাত। এর মধ্যে ৪ রাকাত হচ্ছে ফরজ নামাজ, দুই রাকাত হচ্ছে সুন্নাহ, এবং বাকি ৩ রাকাত হচ্ছে বেতের নামাজ। এই নামাজ আদায় করা যায় সুবহে সাদিকের আগ পর্যন্ত।
প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা এতক্ষণ আপনাদের সামনে আলোচনা করলাম পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নাম ও সময় সম্পর্কে। আশা করছি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের নাম ও সময় সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন।

নামাজ ভঙ্গের কারণসমূহ

আমরা মুসলিম হিসেবে সকলেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে থাকি। তবে আমরা অনেকেই আছি যারা নামাজ ভঙ্গের কারণসমূহ সম্পর্কে জানি না। প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা আপনিও যদি নামাজ ভঙ্গের কারণসমূহ সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক নামাজ ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত।

নামাজ ভঙ্গের প্রধান কারণ হচ্ছে মূলত ১৯ টি। এই ভুলগুলো যদি আপনি নামাজের মধ্যে করেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে। তাহলে চলুন নামাজ ভঙ্গের ১৯ টি কারণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
  1. অশুদ্ধভাবে কিরাত পাঠ করা: নামাজের মধ্যে আপনি যদি কোন সূরা অশুদ্ধ ভাবে তেলাওয়াত করেন তাহলে নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  2. নামাজ পড়া অবস্থায় কথা বলা: অর্থাৎ নামাজ পড়ছেন এমন অবস্থায় যেকোনো কথা বললে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  3. সালাম দেওয়া: নামাজ পড়া অবস্থায় আপনি যদি কাউকে সালাম দেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  4. সালামের জবাব দেওয়া: আপনি নামাজ পড়ছেন এমন অবস্থায় কেউ যদি আপনাকে সালাম দেই এবং আপনি যদি সালামের উত্তর দেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  5. নামাজের মধ্যে শব্দ করা: আপনি যদি নামাজের মধ্যে উহ আহ্ শব্দ করেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে
  6. কাশি দেওয়া: অর্থাৎ নামাজ পড়া অবস্থায় আপনি যদি বিনা উযরে কাশি দেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  7. আমলে কাসির করা: অর্থাৎ নামাজ পড়া অবস্থায় এমন কোন কাজ করা যাবে না যেন অন্য ব্যক্তি মনে করে আপনি নামাজ আদায় করছেন না। এতে করে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  8. শব্দ করে কাঁদা: নামাজ পড়া অবস্থায় যেকোন বিপদে কিংবা আপদে আপনি যদি শব্দ করে কান্না করেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  9. তিন তাসবিহ পরিমাণ শরীর খুলিয়া থাকা: অর্থাৎ নামাজ পড়া অবস্থায় রুকু সেজদার করতে গিয়ে যদি আপনার শার্ট, গেঞ্জি নাভির নিচ থেকে সরে যায় তাহলে ৩ তাসবিহ পরিমাণ সময়ের মধ্যে ঠিক না করলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  10. নারীদের মাথা ও পর্দা করা: কোন নারী যদি নামাজ পড়ে এবং তার মাথা থেকে কাপড় সরে যায় এবং সে যদি ওড়না ছাড়াই নামাজ আদায় করে তাহলে তার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  11. মুক্তাদি ছাড়া অন্য ব্যক্তির লোকমা নেওয়া: অর্থাৎ ইমাম সাহেব যদি নামাজে কোন ভুল করেন এবং অন্য কেউ যদি লোকমা দেয় এবং সেটা মানলে আপনার নামাজ ভঙ্গ হয়ে যাবে।
  12. সুসংবাদ বা দুঃসংবাদে উত্তর দেওয়া: নামাজ পড়া অবস্থায় আপনি যদি কোন সুসংবাদ বা দুঃসংবাদ পান এবং সেটার যদি উত্তর দেন কিংবা কোন কথা বলেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  13. অপবিত্র জায়গায় সেজদা দেওয়া: আপনি নামাজ পড়া অবস্থায় যদি কোন অপবিত্র বা নাপাক জায়গায় সেজদা দেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  14. কিবলার দিক থেকে ঘুরে যাওয়া: নামাজ পড়া অবস্থায় যদি কোন ভাবে আপনার সিনা কি বলার দিক থেকে ঘুরে যায় তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  15. শব্দ করে হাসলে: নামাজ পড়া অবস্থায় আপনি যদি জোরে শব্দ করে হাসেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  16. কোরআন মাজিদ দেখে পড়া: নামাজ পড়া অবস্থায় সুরা তেলাওয়াত করার সময় আপনি যদি কোরআন মাজিদ দেখে পড়েন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  17. প্রার্থনা করলে: অর্থাৎ নামাজ পড়া অবস্থায় আপনি যদি কোন বিষয়ে কিংবা সাংসারিক বিষয় প্রার্থনা করেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  18. হাসির জবাব দেওয়া: নামাজ পড়া অবস্থায় আপনি যদি কারো হাসির জবাব দেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  19. নামাজের মধ্যে খাওয়া: নামাজ পড়া অবস্থায় আপনি যদি কোন কিছু খান বা পান করেন তাহলে আপনার নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
এতক্ষণ আপনাদের সামনে আলোচনা করলাম নামাজ ভঙ্গের ১৯ টি কারণ সম্পর্কে। প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা আশা করছি নামাজ ভঙ্গের ১৯ টি কারণ সম্পর্কে আপনারা সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করেছেন।

কি কি কারণে নামাজ কবুল হবে না?

আমরা মুসলিমরা সকলেই নামাজ আদায় করে থাকে। তবে আমাদের নামাজ কবুল হচ্ছে কিনা আমরা অনেকেই জানিনা। প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা এখন আপনাদের সামনে আলোচনা করব কি কি কারণে নামাজ কবুল হবে না ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কি কি কারণে নামাজ কবুল হবে না এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত।

নামাজ কবুল না হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম কারণ হচ্ছে যদি আপনার নামাজের জায়গা পবিত্র না হয়। আপনি যে স্থানে নামাজ পড়েন সেটা যদি না পাক হয় তাহলে আপনার নামাজ কবুল হবে না। আপনি যদি প্রতিনিয়ত ধূমপান করেন তাহলে আপনার নামাজ কবুল হবে না। আপনি যদি নামাজ আদায় করার সময় ভালোভাবে পোশাক পরিধান না করেন কিংবা পরিষ্কার পোশাক পরিধান না করেন তাহলে আপনার নামাজ কবুল হবে না।

এছাড়াও নামাজের আগে যদি আপনি ওযু না করেন তাহলে আপনার নামাজ কবুল হবে না। এছাড়াও নামাজ কবুল না হওয়ার আরো অনেকগুলো কারণ রয়েছে। প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা আশা করছি নামাজ কবুল না হওয়ার কারণ কি কি এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনারা সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন।

মহিলাদের নামাজ ভঙ্গের কারণ

মহিলাদের নামাজ ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মহিলাদের নামাজ ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।
  • নামাজ পড়া অবস্থায় যদি মহিলারা চুল বাঁধে তাহলে নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  • নামাজ পড়া অবস্থায় যদি কোন কথা বলে তাহলে নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  • মহিলাদের নামাজ ভঙ্গের অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে ভালোভাবে পর্দা না করে নামাজ আদায় করা। ভালোভাবে পর্দা করে নামাজ আদায় না করলে নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
  • পোশাক পবিত্র থাকতে হবে অর্থাৎ আপনি যে পোশাক পরিধান করে নামাজ পড়ছেন সেই পোশাকটি পবিত্র না হলে নামাজ ভেঙ্গে যাবে সেটি মহিলা ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে।
  • এছাড়াও মহিলাদের নামাজ ভঙ্গের অন্যতম কারণ হচ্ছে তারা যে জায়গায় নামাজ আদায় করে সেই জায়গা যদি পবিত্র না হয় সেক্ষেত্রে নামাজ ভেঙ্গে যাবে।
এছাড়াও মহিলাদের নামাজ ভঙ্গের আরো অনেকগুলো কারণ রয়েছে। প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা এতক্ষণ আপনাদের সামনে আলোচনা করলাম মহিলাদের নামাজ ভঙ্গের কারণ নিয়ে। আশা করছি মহিলাদের নামাজ ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের সামনে আলোচনা করলাম নামাজ ভঙ্গের কারণসমূহ, নামাজ পড়া কি? মহিলাদের নামাজ ভঙ্গের কারণ ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে। প্রিয় পাঠক ভাইয়েরা আমরা যেহেতু মুসলিম সুতরাং আমাদের সকলের উচিত নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা। তাই আমরা সবাই নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার চেষ্টা করব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জাস্টিফাই ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্টের রিভিউ দেওয়া হয়।

comment url